মধুচক্র-মেহেফিলের আসর রমরমিয়ে বিরাটি আবাসনের ঘরে ঘরে

ধৃতরাষ্ট্র দত্তঃ মধুচক্র-মেহেফিলের কথা শুনলেই সাধারণ মানুষের বুকের ভিতর কাপন শুরু হয়ে যায়। কেউ আবার নাক শিঁটকোন। নারী-পুরুষের যে পরিমানে মধুচক্র ও মেহেফিলের আসর বসছে, তাতে মনে হয়, একটা সময় আসবে বিয়ে প্রথা উঠেই যাবে যার যার মতো সে সে থাকবে। নারী ও পুরুষ যার সঙ্গে যার যতদিন বনিবনা হয়, ততদিন মধুচক্র ও মেহেফিলের আসর বসিয়ে যৌন চাহিদা মেটাবে। ফলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে মানুষ তার মাকে চিনলেও কে তার বাবা ছিলেন জানতেই পারবে না।

নিমতা থানা এলাকার বিরাটি আবাসনের ঘরে ঘরে মধুচক্র ও মেহেফিলের আসর রমরমিয়ে বসছে।বিরাটি আবাসনের এইচ আই জি (এল) দুই এর পাঁচ নং ফ্লাটের বাসিন্দা মলয় সরকার। যিনি নিজে বিবাহিত। দুই কন্যা সন্তানের বাবা। ওই আবাসনের ই এল জি ৭এর বাসিন্দা সুপর্ণা ঘোষ। ইনিও বিবাহিত। কন্যা সন্তান আছে। এমনকি কন্যা সন্তানের বিয়েও হয়েছে। জামাইও আছে।মলয় সরকার ও সুপর্ণা ঘোষের বেশ কিছু ঘনিষ্ঠ দৃশ্যের ছবি ছড়িয়ে পড়েছে বিরাটি আবাসনের ঘরে ঘরে। যে ছবি নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে। দু’টো সুখের সংসারই ভাঙনের মুখে। ওই দু’জনের ঘনিষ্ঠ দৃশ্যের ছবি দুটি দেখে আপনারাই নিরূপণ করুন, এর নাম মধুচক্র না পরকীয়া প্রেম❓❓

বিরাটি আবাসনে অনেক গুনী মানুষ বসবাস করেন। অথছ সেই বিরাটি আবাসনেই কিনা এমন ভাবে স্ত্রী ও স্বামীকে ফাঁকি দিয়ে রমরমিয়ে চলছে যৌনাচার। উল্লেখযোগ্য, বিরাটি আবাসনের এই মলয় সরকার ও সুপর্ণা ঘোষ দুজনেই রাজনৈতিক দলের নেতা-নেত্রী। সূত্র বলছে গত কয়েক বছর ধরে বিরাটি আবাসনের যে সমস্ত উত্তেজনাকর পরিবেশ সৃষ্টি হয়, তার মূলে রয়েছে এই দুজন। ঐতিহ্যশালী বিরাটি আবাসন কে “মধুচক্রের” আসর বানানোর ব্লু-প্রিন্ট তৈরি করছে এই মলয় সরকার ও সুপর্ণা ঘোষ।

সাধারণ প্রেমের গল্পের চেয়ে মধুচক্র ও মেহেফিলের ‘মশলা’ মাখানো গল্প অনেক বেশি মুখরোচক-অনেক বেশি আকর্ষণীয়❗তবে মধুচক্র ও মেহেফিলের আসর মানেই অভিযোগের আঙুল বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ওঠে পুরুষদের দিকেই। কিন্তু সমীক্ষা বলছে, মধুচক্র সম্পর্কে পুরুষদের তুলনায় মহিলারাই খুশি হন বেশি❗

Related posts

Leave a Comment